
লালমনিরহাটে জমে উঠেছে লালমনিরহাট পৌরসভা নির্বাচন।নির্বাচনকে কেন্দ্র করেই প্রার্থীরা শেষ মূহুর্তের গণসংযোগ, প্রচার-প্রচারনা আর উঠান বৈঠক নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন।এই মুহুর্তে প্রচারনা আরো বেড়ে গেছে।অন্য ওয়ার্ডের মত লালমনিরহাট পৌর ২ নম্বর ওয়ার্ডেও চলছে নির্বাচনের উৎসব মুখর পরিবেশ।এই ওয়ার্ড থেকে “ব্লাকবোর্ড” প্রতিক নিয়ে কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন যুবলীগ নেতা জহুরুল হক জনি।
তিনি ওই ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।এখন পর্যন্ত জনপ্রিয়তান শীর্ষে রয়েছেন তরুণ এই যুবলীগ নেতা।তার নির্বাচনী জনসভা পরিনত হচ্ছে জনসমুদ্রে।ভোটারদের কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছেন কাউন্সিলর পদপ্রার্থী জনি।
এদিকে পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দারা জানায়, অবহেলিত ওয়ার্ডবাসীকে যে প্রার্থী নাগরিক সুবিধা ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করবেন তার পক্ষেই ভোটের রায় দিবেন এবং এ জন্যই যোগ্য প্রার্থীকেই খুজছেন তারা।
উল্লেখিত,চলমান করোনা কালীন সময়ে কাউন্সিলর প্রার্থী জহুরুল হক জনি ২ নম্বর ওয়ার্ডের অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়েছেন নিজের সাধ্যমত এবং বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে নিয়োজিত রেখেছেন নিজেকে। তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসেবে নিজেকে উৎসর্গ করতে চান।রাজনৈতিক জীবনে গরীব দুঃখি মানুষের পাশে থেকে অসহায় মানুষের সেবা করে চলেছেন সবসময়। এছাড়াও লালমনিরহাট পৌর আওয়ামী লীগের দুঃসময় দলে পাশে থেকে দলের সকল নিয়মনীতি মেনে কাজ করে আসছে। ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদর্শের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী ও মেধাবী সমাজ সেবক এবং উদীয়মান নেতা হিসাবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন।তিনি সাধারণ ভোটাদের কাছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে আছেন।
ভোটারদের সুচিন্তিত রায় নিয়েই জনসেবা করতে চান যুবলীগ নেতা জহুরুল হক জনি।নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা নিয়ে তিনি বলেন,ভোটারদের রায়ে বিজয়ী হতে পারলে ২ নম্বর ওয়ার্ডের নানাবিধ সমস্যা গুলো সমাধানে সবাইকে নিয়ে এক সাথে কাজ করবো। এছাড়াও মাদক, সন্ত্রাস ও ইভটিজিং মুক্ত সমাজ গড়বো। ওয়ার্ড বাসীর সেবার মান বৃদ্ধির পাশাপাশি জনকল্যানে কাজ করতে চাই।